মুন্সিগঞ্জ এবং শরীয়তপুরে ত্রাণ হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে মুন্সিগঞ্জ জেলার টঙ্গীবাড়ী ও লৌহজং থানা,মুন্সিগঞ্জ সদর এবং শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার পদ্মা নদীর ভাঙ্গন এবং করোণায় ক্ষতিগ্রস্ত ৩,০০০ পরিবারের মাঝে ৩,০০০ বস্তা ত্রাণ হিসেবে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। মুন্সিগঞ্জের সাবেক এমপি ও যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন এর চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ প্রধান অতিথি হিসেবে ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন ও পরিচালনা করেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহম্মদ । এসময় বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের পরিচালক কানুতোষ মজুমদার, মোঃ ইসমাইল হোসেন সিরাজী। আরো উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আব্দুস সালাম, মোঃ ফজলুর রহমান চৌধুরী ও ণুর মোহম্মদ সহ পার্শ্ববর্তী শাখাসমূহের প্রধান এবং প্রধান কার্যালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ। উল্লেখ যে ইতিপূর্বে দেশে করোণায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে ২১টি জেলায় জেলা প্রশাসকদের মাধ্যমে ত্রাণ সামগ্রী ও নগদ দশ লক্ষ করে টাকা প্রদান করে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন ।
কুড়িগ্রামে বন্যাদুর্গতদের পাশে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমাড়ি বন্দরের জরগাছ বাজার, রমনা এবং থানাহাট সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে বন্যাদুর্গত ২৫০০ পরিবারের মধ্যে ১৭ লাখ টাকা মূল্যের ২৫০০ বস্তা চাল, ডাল, লবণ,তেল, চিড়া, দিয়াশলাই, মোমবাতি, খাবার স্যালাইন ও পানি বিশুদ্ধকরন ট্যাবলেট বিতরণ করা হয়। উক্ত ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ ত্রাণ বিতরণ করেন। এ সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন যমুনা ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের সিইও মির্জা ইলিয়াস উদ্দিন আহমেদ।
কুড়িগ্রামে বন্যাদুর্গতদের পাশে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে কুড়িগ্রাম জেলার চিলমাড়ি উপজেলার চিলমাড়ির চর, নয়ারহাট চর এবং জরারগাছ ঘাট এলাকায় বন্যাদুর্গত ৩০০০ পরিবারের মধ্যে ১৭ লাখ টাকা মূল্যের ৩০০০ বস্তা চাল, ডাল, আলু, লবণ, চাল, চিরা, গুড়, দিয়াশলাই, ও ওরস্যালাইন বিতরণ করা হয়। উক্ত ত্রাণ বিতরণ অনুষ্ঠানে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও যমুনা ব্যাংক নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ ত্রাণ বিতরণ করেন। এ সময়ে আরও উপস্থিত ছিলেন যমুনা ব্যাংকের পরিচালক মোঃ সিরাজুল ইসলাম ভরসা, যমুনা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও শফিকুল আলম, যমুনা ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের সিইও মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ ও ব্যাংকের অন্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
জামালপুরে বন্যাদুর্গতদের পাশে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও যমুনা ব্যাংক নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার ৩টি ইউনিয়নে বন্যাদুর্গত ২০০০ পরিবারের মধ্যে ২০০০ বস্তা চাল, ডাল, লবণ, চাল, চিরা, দিয়াশলাই, মোমবাতি ও পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটসহ ১২ লক্ষ্যাধিক টাকার ত্রাণ বিতরণ করেন। এ সময়ে আর উপস্থিত ছিলেন যমুনা ব্যাংকের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের সিইও মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহমেদ।
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে জামালপুরে ত্রান বিতরণ
যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ও অর্থায়নে জামালপুর জেলার ইসলামপুর উপজেলার বলিয়াদহ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ এবং কুলকান্দি শামছুন্নাহার উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে নদী ভাংঙ্গন ও বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ২০০০ পরিবারের মাঝে ২০০০ ব্যাগ ত্রাণ বিতরণ করা হয়। যার মধ্যে ছিল চাউল, মশুর ডাল, আলু, লবন, খাবার স্যালাইন, পানি বিশুদ্ধকরন ট্যাবলেট ও দিয়াশলাই। ত্রাণ বিতরণ করেন যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব নূর মোহাম্মদ। এ সময় তাঁর সাথে ছিলেন যমুনা ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহম্মদ, জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ জিয়াউল হক মীর এবং ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট মোঃ তাজিম-উর রহমান। ত্রাণ বিতরনে সার্বিক সহযোগিতা করেন জামালপুর জেলা প্রশাসন ও ইসলামপুর উপজেলা প্রশাসন।
প্রাকৃতিক দুর্যোগ পরবর্তী
যমুনা ব্যাংক দূযোর্গ মোকাবেলায় সব সময় জনগনের পাশে থাকে। প্রতি বৎসর যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন বন্যা, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি দূযোর্গ দুর্বিপাকে সরকারী ফান্ডে বিপুল অংকের অনুদান প্রদান করে। তাছাড়া যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ব্যাংকের নির্বাহী-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রত্যক্ষভাবে রিলিফ সামগ্রী দূর্গত মানুষের মধ্যে বিতরণ করে থাকে। উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে আইলায় ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের সহায়তার জন্য প্রধান উপদেষ্টার ত্রাণ তহবিলে ৫০.০০ লক্ষ টাকা, সেনাবাহিনী প্রধানের ত্রান তহবিলে ২৫.০০ লক্ষ টাকা দেয়া হয়েছে। তাছাড়া একটি বড় আকারের লঞ্চ বোঝাই করে ত্রাণ সামগ্রী আমরা স্ব-উদ্যোগে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকায় প্রত্যক্ষভাবে বিতরণ করেছি। ব্যাংকের সর্বসত্মরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা তাদের ১ দিনের বেতনও ত্রাণফান্ডে জমা দিয়েছেন।
আইলা ঘূর্ণিঝড়