Member Secretary's Message

সদস্য সচিবের বানী

২০০১ সালের জুন মাসে যমুনা ব্যাংকের জন্ম। ব্যাংক একটি বানিজ্যিক প্রতিষ্ঠান হলেও বিভিন্ন "কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব" সংক্রান্ত কার্যক্রম করে যেমনঃ মডেল ভিলেজ প্রতিষ্ঠা, সোলার ভিলেজ প্রতিষ্ঠা, গরীব অথচ মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীদের উচ্চ শিক্ষার্থে বৃত্তি প্রদান, প্রতি বছর ব্যাংকের নির্বাহী, কমর্কতা ও কর্মচারীদের স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচী, ক্বিরাত প্রতিযোগিতা, বিনামূল্যে চক্ষু শিবির, প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপন্ন মানুষের জন্য ত্রান সহায়তা, হত-দরিদ্রদের শীত নিবারণের জন্য কম্বল তরণ, বৃদ্ধ নিবাস প্রতিষ্ঠা, মাদকাসক্তদের নিরাময়প্রকল্পে ঢাকার মিরপুরে নিরাময় কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে সেলাই প্রশিক্ষন কেন্দ্র, মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘর প্রতিষ্ঠায় অনুদান, বস্তিবাসী-ছিন্নমূল ছেলেমেয়েদের জন্য যমুনা ব্যাংক ফ্রি প্রাইমারী স্কুল ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি সমাজসেবামূলক কর্মকান্ড সমাজের সচেতন মহলে বিপুল সাড়া জাগিয়েছে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকসহ অন্যান্য নিয়ন্ত্রণ সংস্থা কর্তৃক ইতিমধ্যেই বিশেষভাবে প্রশংশিত হয়েছে। যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন গতানুগতিক "কর্পোরেট সামাজিক দায়িত্ব" এর বাইরে ব্যতীক্রমধর্মী কিছু জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কর্পোরেট সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করছে। যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন কর্তৃক গৃহীত বিভিন্ন ধরণের কর্পোরেট সামাজিক কার্যক্রম এর একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণী সর্বসমক্ষে তুলে ধরার জন্য আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস।

এটা আত্ম প্রচারনার জন্য নয় বরং এটা আবেদনমূলক। আমাদের মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশের অন্যান্য কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলোও যেন এ ব্যাপারে এগিয়ে আসে এবং সুবিধাবঞ্চিত ও অবহেলিত জনগোষ্ঠীর কল্যাণ ও উন্নয়নে ভূমিকা পালন করে সমাজ বিবর্তনে ইতিবাচক ধারার সৃষ্টি করে।

সবার  প্রতি রইল অশেষ ধন্যবাদ। খোদা হাফেজ।
 

মির্জা ইলিয়াছ উদ্দিন আহম্মেদ
ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী , যমুনা ব্যাংক

সদস্য সচিব, যমুনা ব্যাংক ফাউন্ডেশন
Events Calender